নিজস্ব প্রতিবেদক
পর্যটকদের জন্য নতুন রূপে সাজানো হয়েছে বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লিলাভূমি চর কুকরি মুকরিকে। যুক্ত করা হয়েছে রেস্ট হাউজ, বনের মাঝে ঝুলন্ত সেতু, জিপ ট্রাকিং, রেস্টিং বেঞ্চসহ নানা প্রকল্প। এসব প্রকল্পে কর্মসংস্থান হয়েছে হাজারো মানুষের। একপাশে সমুদ্র, আরেক পাশে ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। মাঝখালে বেলাভূমি। দিগন্ত বিস্তৃত অপরুপ এ দৃশ্য-কুইন আইল্যান্ড অব ব্যাঙ্গল নামে পরিচিত ভোলার চর কুকরি মুকরি। গত কয়েক দিনের ঘূর্ণিঝড় আতন্কে পর্যটকদের আগমন প্রায় অর্ধেকে নেমে আসে। নৌযান চলাচল স্বাভাকভক হওয়ায় আবার জমে উঠেছে এই পর্যটন কেন্দ্র।
চরটি পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করতে ইকো-ট্যুরিজম প্রকল্পের মাধ্যমে নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। তারুয়ার দ্বীপ ও নারিকেল বাগানে সোনারচর, পর্যটকদের জন্য ল্যান্ডিং স্টেশন, রেস্টিং বেঞ্চসহ নানা ধরণের সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে পাল্টে গেছে চর কুররি মুকরির দৃশ্যপট।
নৌকা, ট্রলার ও স্পীড সেজেছে সারি সারি। এই পর্যটন কেন্দ্রে বর্ষার রূপ দেখতে এখন এক শ্রেণীর অতি বিলাসী পযটকরা ছুটছেন কুকরীতে। মাতিয়ে রাখছেন নিজেদের স্পডবোট আর সাগরের ডেউয়ের নব রোমাঞ্চনায়।